অন পেজ এসইও যে কোন ওয়েবসাইট বা আর্টিকেল র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
প্রতি বছর গুগল সহ অন্যান্য জনপ্রিয় Search Engine গুলো তাদের অ্যালগরিদমে পরিবর্তন এনে থাকে। কিন্তু যে কোন ধরনের পরিবর্তন আনুক না কেন, একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য অন পেজ এসইওএর গুরুত্বপূর্ণ বা প্রয়োজনীয়তার কোন বিকল্প থাকে না। এটি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট র্যাঙ্ক ও ট্র্যাফিক আনার প্রধান হাতিয়ার হিসাবে কাজ করে। আপনি যদি অন পেজ এসইও উপেক্ষা করেন তবে আপনি কখনই সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে কোনও ধরণের র্যাঙ্কিং পাবেন না।
সার্চ ইঞ্জিন কোনও মানুষ নয় এটা একটা রোবট। সুতরাং এটি মানুষের মতো কোনও সামগ্রী পর্যবেক্ষণ করতে পারে না। এই রোবট কেবল মাত্র কিছু সূত্র এবং বিশেষ কোড বুঝতে পারে। সুতরাং আপনাকে ও কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে যাতে সার্চ ইঞ্জিনগুলি সহজেই আপনার কন্টেন্ট গুলো পড়তে পারে এবং আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট ইনডেক্স করতে পারে। যার জন্য অন পেজ এসইও এর গুরুত্ব অপরিসীম।
অন পেজ এসইও এর আজকের পর্বে যা যা রয়েছে-
- Keyword Research
- Title Optimization
- Image Optimization
- Inbound Link – Outbound Link
- Using Tags
- Meta Description
- URL Optimization
- Responsive Theme/Template
Keyword Research – অন পেজ এসইও
অন পেজ এসইও এর ক্ষেত্রে সর্ব প্রথম ধাপ হলো “Keyword Research”। যে কোন প্রকার ব্লগপোষ্ট বা আর্টিকেল লেখার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে। কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। সঠিক কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করতে না পারলে আপনি কখনোই গুগল অথবা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং এ আসতে পারবেন না।
ফ্রী কীওয়ার্ড রিসার্চ এর জন্য “Google Keyword Planner” খুবই কার্যকরী। তবে আপনি যদি “Ahrefs keyword research” ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুবই ভালো। কিন্তু সেটা ফ্রি নয় এর জন্য আপনাকে অর্থ প্রদান করতে হবে। তাই প্রাথমিকভাবে আমি “Google Keyword Planner” এর কথাই বলছি।
আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে চান সেই বিষয় এর মেইন কিওয়ার্ড নিয়ে “Google Keyword Planner” এ সার্চ করুন। এখানে লক্ষ্য রাখুন কোন কিওয়ার্ড টিতে প্রতিমাসে কত ভিজিট হয় এবং উক্ত কিওয়ার্ডের প্রতিযোগিতা কেমন। সর্বদা “Low” কম্পিটিশনের কী-ওয়ার্ড বাছাই করুন। এতে করে আপনার আর্টিকেল বা ব্লগ পোষ্ট দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্ক করাতে পারবেন।
কিভাবে Keyword নির্বাচন করবেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত পরবর্তী আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।
আরো পড়ুন
Blogging – ব্লগিং কি? কি কি উপায়ে ব্লগিং থেকে উপার্জন করা যায়?
Title Optimization – অন পেজ এসইও
অন পেজ এসইও তে Title খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সর্বদা এমন একটি টাইটেল লেখার চেষ্টা করবেন যা পাঠকদের নিকট আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। অর্থাৎ পাঠক যেন টাইটেল দেখেই আকর্ষিত হয় এবং সেখানে ক্লিক করতে বাধ্য হয়। আপনার আর্টিকেল এর টাইটেলটি সহজেই বোধগম্য হয় এমন ভাষায় লিখতে হবে
আর্টিকেল এর টাইটেলটি যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত করতে হবে ও আপনার মূল ফোকাসিং কিওয়ার্ড গুলো সেখানে ব্যবহার করতে হবে। এবং যথাসম্ভব “SEO Stop Word” গুলো এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করবেন কিন্তু যদি দেখেন এসইও ওয়ার্ডগুলো আপনার Keyword সাথে যুক্ত হয়ে কোন অর্থবহুল শব্দ গঠন করছে তখন Stop Word অবশ্যই ব্যবহার করুন।
কিন্তু যেহেতু Stop Word গুলো মূল ফোকাসিং কিওয়ার্ডের (Focusing Keyword) জায়গা দখল করে নেয়, তাই চেষ্টা করবেন যথাসম্ভব সেগুলো কম ব্যবহার করতে। আপনার আর্টিকেলটির Title খুব বেশি বড় বা খুব বেশি সংক্ষিপ্ত করা যাবে না – মোটামুটি ১০ – ১২ ওয়ার্ড এর মধ্যে আপনার টাইটেলটি লেখার চেষ্টা করুন।
“SEO Stop Word” কি এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
Image Optimization – অন পেজ এসইও
SEO এর ক্ষেত্রে Image Optimization খুবই গুরুত্বপূর্ণ। Image সর্বদা একটি ওয়েবসাইটের “Page Speed” কে প্রভাবিত করে। আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের লোড স্পীড যদি Slow হয় তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের রেংকিং এ আসা খুবই কষ্টকর হয়ে পড়বে। এমনকি সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং এ থাকলেও উক্ত রেঙ্ক হারানোর সম্ভাবনা থাকে।
ছোট একটি উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যেতে পারে – “Google Page Speed” এর বিশ্লেষণ অনুসারে, প্রতি ১ সেকেন্ড ধীর গতির লোডিং এর কারণে আপনি ১০০ এর মধ্যে ৭-১০ জন ভিজিটর হারাবেন। ঠিক একইভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি যদি লোড হতে ৫ সেকেন্ড দেরি হয় তাহলে প্রতি ১০০ জন ভিজিটর থেকে ৫*৭= ৩৫ জন ভিজিটর ফেরত যাবে। অর্থাৎ ৫ সেকেন্ড দেরিতে লোডিং হবার জন্য আপনি ১০০ জনের মধ্যে ৩৫ জন ভিজিটর হারাবেন।
আরো সহজভাবে বলতে গেলে – ১০০ জন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে কিন্তু ৫ সেকেন্ড গতির কারণে ৩৫ জন ভিজিটর আপনার সাইটে প্রবেশ না করে ফেরত যাচ্ছে।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন ওয়েবসাইটের স্পিড কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আর এই ওয়েবসাইটের স্পিড বহুলাংশে নির্ভর করে আর্টিকেল গুলোতে ব্যবহৃত ইমেজ এর কারণে। আপনি যদি অনেক হাই কোয়ালিটি ছবি ব্যবহার করেন তাহলে তা লোডিং হতে অনেক বেশি সময় লাগবে।
তাই আর্টিকেল গুলোতে ছবি ব্যবহারের পূর্বে তা “Compress” করে নিন। Google সম্প্রতি WebP ফরমেট এর নতুন অনলাইন ইমেজ সংস্করণ চালু করেছে। WebP কে “Next Generation Image” ও বলা হয়ে থাকে। আপনি যদি ব্লগার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে খুব সহজেই WebP format এর ছবি ব্যবহার করতে পারেন। WebP ফরম্যাট ছবির কোয়ালিটি ঠিক রেখে প্রায় ৭০% – ৯০% Size কমিয়ে দিতে পারে। এতে আপনার সাইটের ছবিগুলো খুবই দ্রুত লোড হবে এবং পেজ স্পিড বাড়বে। WebP সম্পর্কে বিস্তারিত।
কিন্তু আপনি যদি WordPress ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই মুহূর্তে WebP ফরমেট এর ছবি সরাসরি আর্টিকেল গুলোতে ব্যবহার করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে প্লাগইন ব্যবহার করতে হবে। তাই সে ক্ষেত্রে ছবিগুলো কম্প্রেস করে নিতে পারেন।
ইন্টারনেটে ছবি কম্প্রেস করার অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। তারমধ্যে “Compressjpeg” এবং “Imagecompressor” উল্ল্যেখযোগ্য।
Title Text & Alt Text
আর্টিকেল এ ছবি আপলোড করার পর Image Optimization এর আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, Title text, Alt text এবং Caption যুক্ত করুন। এতে করে সার্চ ইঞ্জিন রোবট বুঝবে আপনার ছবিটি কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত, এবং তা Google এর “Image search” রেংকিং এ আসতেও সাহায্য করবে। মনে রাখবেন Alt text এবং “Caption” “অন পেজ এসইও” এর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Inbound Link – Outbound Link
অন পেজ এসইও তে Inbound link ও Outbound link খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই আমাদের জানতে হবে –
Inbound link কি?
মনে করুন WeBangla আপনার একটি ওয়েবসাইট। এখন আপনি কোন আর্টিকেল লেখার সময় উক্ত আর্টিকেল এর মধ্যে WeBangla এর ই অন্য কোন আর্টিকেল এর লিংক শেয়ার করলে সেটা Inbound link হবে। অর্থাৎ যেকোনো আর্টিকেল লেখার সময় নিজেরই ওয়েবসাইটের অন্য কোন পোস্ট এর লিংক শেয়ার করলে সেটা ইনবাউন্ড লিংক। ইনবাউন্ড লিংক আপনার সাইটের “Bounce Rate” কমাতে সহায়তা করে এবং একই সাথে অন্যান্য আর্টিকেলগুলো ও রেঙ্ক করাতে সাহায্য করে।
Outbound link কি?
আপনি কোন আর্টিকেল লেখার সময় যদি উক্ত আর্টিকেল এর মধ্যে রেফারেন্স স্বরূপ অন্য কোন ওয়েবসাইটের কোন লিংক শেয়ার করেন তাহলে সেটা “Outbound link” হবে। উদাহরণ স্বরূপ বলতে গেলে, মনে করুন, Facebook এ কিভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হয় সেই বিষয়ে আপনি একটি আর্টিকেল লিখছেন। এখন উক্ত আর্টিকেল এর মধ্যে যদি আপনি ফেসবুকে সাইন আপ করার একটি লিংক শেয়ার করেন তাহলে সেটাকেই আউটবাউন্ড লিংক বলা হয়।
যেকোনো আর্টিকেল লেখার সময় অন্তত কমপক্ষে একটি “Inbound link” ও একটি “Outbound link” অবশ্যই দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এটি অন পেজ এসইও এর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Using Tags
আপনার আর্টিকেল এর Title মূলত H1 Tag, এছাড়া ব্লগ পোষ্টের মধ্যে যে Sub title গুলো ব্যবহার হয় তা মূলত H2, H3 এবং H4 tag। আপনাকে খুব সতর্কতার সাথে মূল Title এবং Sub title গুলোতে আপনার মূল ফোকাসিং Keyword গুলো ব্যবহার করতে হবে। যে কোন সার্চ ইঞ্জিন টাইটেল এবং সাব টাইটেল এর Keyword গুলোর উপর অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সুতরাং সর্বদা খেয়াল রাখবেন আর্টিকেল লেখার সময় Title এবং Sub title গুলোতে যেন আপনার মূল ফোকাসিং Keyword গুলো থাকে।
Meta Description
উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুন, আপনি যখন কোন কিছু গুগলে সার্চ করবেন তখন তখন গুগল উপরের ন্যায় ফলাফল প্রদর্শন করে। এখানে প্রথম অংশটি হচ্ছে আপনার সাইট বা আর্টিকেলটির URL, দ্বিতীয় অংশটি হচ্ছে আপনার আর্টিকেল এর Title এবং তৃতীয় অংশটি হচ্ছে আপনার আর্টিকেল এর Meta Description।
আপনি যদি ব্লগার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ব্লগারে কোন আর্টিকেল লেখার সময় খেয়াল করবেন ডান পাশের সাইড বারে Search Description একটি অপশন রয়েছে সেটাই হলো Meta Description, আবার আপনি যদি ওয়ার্ড প্রেস ব্যবহার করেন তাহলে Yoast SEO Plugin ব্যবহার করলে দেখতে পাবেন আপনার আর্টিকেল এর একদম নিচের দিকে Title, Slug বা URl এবং Meta Description এর বক্স দেখতে পাবেন।
URL Optimization
ওয়েবসাইটের জন্য ভালো ভালো ব্যাকলিংক করা এবং ভালো ভালো কিওয়ার্ড ব্যবহার করার মধ্যেই SEO সীমাবদ্ধ নয়। অন পেজ এসইও এর ক্ষেত্রে URL অপ্টিমাইজেশান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে URL SEO তে তেমন একটা প্রভাব ফেলে না। কিন্তু এই ধারণার কোনো সত্যতা বা প্রমাণ নেই। কারণ গুগলসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো প্রতিনিয়ত তাদের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করে থাকে। এমনকি গুগলের এসইও গাইডলাইনেও URL এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, URL যতটা পারবেন সংক্ষিপ্ত এবং মেইন ফোকাসিং কিওয়ার্ডগুলো URL এ ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
সুতরাং আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ পোস্টগুলোর URL যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত এবং মূল কিওয়ার্ড দিয়ে তৈরি করার চেষ্টা করুন।
একই বিষয়ের উপর যদি আপনার অনেকগুলো পোস্ট থাকে। তাহলে উক্ত পোষ্ট গুলোকে বিভিন্ন লেবেল বা ক্যাটেগরিতে বিভক্ত করুন, এবং তারপর পোস্টগুলোর URL গুলো ক্যাটাগরি অনুযায়ী সেট করুন। এতে করে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হবে যে আপনার কোন পোস্টটি কোন লেভেল বা ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে।
এখানে SEO friendly একটি URL এর উদাহরণ দেয়া হলো।
“https://www.example.com/category/sub-category/main-keyword”
http:
“http” এর পূর্ণরূপ হচ্ছে “Hyper text transfer protocol“। ইন্টারনেটে এই প্রটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার ও ওয়েবসাইটের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান হয়ে থাকে। এটি একটি ওয়েব এপ্লিকেশন। ভিজিটর তার কাঙ্ক্ষিত সাইট ব্রাউজ এর জন্য সার্ভার কে http এর মাধ্যমে অনুরোধ জানাই এবং সার্ভার ভিজিটরের অনুরোধে সাড়া দিয়ে উক্ত ওয়েব পেজ টিকে তার নিকট প্রদর্শন করে।
আপনার সাইটটি http বা https যে কোনোটি হতে পারে। তবে গুগোল এর মতে সার্চ ইঞ্জিনের করার জন্য https ব্যবহার করা উচিত।
পরবর্তী আর্টিকেল গুলোতে http ও https সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
www:
www বা world wide web ও একটি ওয়েব এপ্লিকেশন যা বিভিন্ন ওয়েব ব্রাউজিং সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে থাকে। www কে web ও বলা হয়ে থাকে। আরো সহজভাবে বলতে গেলে, বিভিন্ন সার্ভারে থাকা নানা বিধ তথ্যসমূহ ভিজিটরের ব্যবহার উপযোগী করার জন্য যে অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে www বা world wide web।
Your Domain:
তৃতীয় স্থানে রয়েছে আপনার ডোমেইন “example.com”। আপনার সাইটের জন্য এমন একটি ডোমেইন নাম পছন্দ করুন যা আপনার কনটেন্ট গুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এতে করে আপনার আর্টিকেলগুলো দ্রুত রেঙ্ক করতে সহায়তা করবে।
Category/sub-category:
আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যদি একই বিষয়ের উপর অনেকগুলো আর্টিকেল থাকে তাহলে সে গুলোকে বিভিন্ন “Category” বা “Sub category” তে বিভক্ত করতে পারেন। “Category” বা “lebel” ভিজিটরদের আর্টিকেল গুলোর অবস্থান বুঝতে সহায়তা করে।
Main keyword:
সবশেষে আপনার আর্টিকেলের ফোকাসিং কিওয়ার্ডটি যুক্ত করুন। URL এ ফোকাসিং Keyword এর ব্যবহার আপনার আর্টিকেল টিকে দ্রুত করতে সহায়তা করবে।
URL নির্বাচনে অন্যান্য সর্তকতা
SEO Stop Words:
URL এ যতটা সম্ভব Stop words এর ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। কারণ Stop words গুলো মুল কি-ওয়ার্ডের জায়গা দখল করে নেয়। কিন্তু কিছু কিছু সময় Stop words মূল কি-ওয়ার্ড এর সাথে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে সে ক্ষেত্রে Stop words ব্যবহার করা জরুরি। SEO Stop Words কি এবং কেন এবং কোথায় ব্যবহার করবেন না তা বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
Avoid Numbers:
URL এ কোনভাবেই কোন প্রকার নাম্বার ব্যবহার করবেন না। এটা ওয়েবসাইট রেঙ্ক অথবা ট্রাফিকের জন্য খুব ক্ষতিকর কারণ হতে পারে। ওয়েবসাইট বা ব্লগ পোষ্ট এর URL এ নাম্বারের ব্যবহার শুধুমাত্র আপনার সাইটের রেঙ্ক কমিয়ে দিবে তা নয় এটি আপনার সাইট ভিজিটরদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাই সর্বদা “URL” কে নাম্বার মুক্ত রাখুন।
Responsive Theme/Template
Responsive Theme বা Template অন পেজ এসইও এর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। Responsive Theme ব্যবহার না করলে আপনার আর্টিকেল গুলো মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস গুলোতে মার্জিন ব্রেক হবে। যা আপনার সাইটের পাঠকদের জন্য খুবই বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়াবে। শুধু তাই নয়, আপনার থিম যদি রেস্পন্সিভ বা মোবাইল ফ্রেন্ডলি না হয় তাহলে র্যাঙ্ক হারানো থেকে শুরু করে Google Adsence এর Approval ও পাবেন না।
কিভাবে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর জন্য রেস্পন্সিভ থিম নির্বাচন করবেন, থিম নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখবেন এবং আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ফ্রীতে প্রিমিয়াম থিম নিতে এখানে ক্লিক করুন।
Note
আজ এই পর্যন্তই। অন পেজ এসইও এর পরবর্তী পর্বে আলোচনা করা হবে কিভাবে আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে SEO Friendly Article লিখবেন। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন।
Please write about keyword research and how to use this on your next article… I have found a lot to know the processes but never could understand 😥
আপনার মুল্যবান মতামত এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
খুব শীঘ্রই keyword research এর উপর আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে।
অনুগ্রহ সাথে থাকবেন।
অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি পোষ্ট
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অনুগ্রহ করে সাথে থাকবেন।