বিজয় কিবোর্ড হলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বাংলা লেখার সফটওয়্যার। বিজয় কিবোর্ড এর জনপ্রিয়তার মূল কারন হলো, এর সাহায্যে বাংলা যুক্তবর্ণ গুলো নিখুতভাবে টাইপ করা যায়।
বর্তমান সময়ে বাংলা টাইপের জন্য অনেক ধরনের বাংলা কিবোর্ড সফটওয়্যারের প্রচলন থাকলেও বিজয় কিবোর্ড সবসময়ের জন্য সেরা। কেননা, অন্য সব বোর্ড দিয়ে বাংলা টাইপ করা গেলে ও যুক্তবর্ণ লিখতে গেলে অনেক ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়, যা বিজয় কিবোর্ড এর ক্ষেত্রে হয় না।
আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু, বিজয় দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম (স্বরবর্ণ, ব্যঞ্জনবর্ণ, কার, ফলা ও যুক্তবর্ন) এবং বা বাংলা লেখার সফটওয়্যার সম্পর্কে কিছু কথা।
এক নজরে বিষয়বস্তু –
- বিজয় কিবোর্ড কি?
- বাংলা লেখার সফটওয়্যার
- বিজয় দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম
- বাংলা লেখার নিয়ম – স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ
- বাংলায় কার এবং ফলা যুক্ত করার নিয়ম
- বাংলা যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম
- বাংলা টাইপিং দ্রুত করার নিয়ম
- কোন অঙ্গুল কোন বাটনের উপর রাখবেন?
বিজয় কিবোর্ড কি?
বিজয় কিবোর্ড হল প্রযুক্তি উদ্যোক্তা মোস্তাফা জব্বার কর্তৃক উদ্ভাবনকৃত উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস এবং লিনাক্স এ ইউনিকোড ও এএনএসআই সমর্থিত বাংলা লেখার সফটওয়্যার।
বিজয় কিবোর্ড এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে যা ইউনিকোড ভিত্তিক অভ্র কিবোর্ড আসার পূর্বপর্যন্ত বহুল ব্যবহৃত হয়েছে।
পরবর্তীতে বিজয় এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় ২০১১ সালে। প্রথম সংস্করণের সকল বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে দ্বিতীয় সংস্করণে এমন কিছু নতুন বর্ণ যুক্ত করা হয় যা ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজন হয়।
মূলত ইউনিকোড এর সংস্করনে বিজয় এর দ্বিতীয় সংস্করণ ডেভলপ করা হয়েছিলো।
বাংলা লেখার সফটওয়্যার
বাংলা লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে বাংলা লেখার সফটওয়্যার সম্পর্কে অল্প কিছু জানা প্রয়োজন। প্রয়োজনের তাগিদে আমাদের অনেকেরই কম্পিউটারে বাংলা লেখার প্রয়োজন হয়। আর তার জন্য আমরা কম্পিউটারে সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য বহুল প্রচলিত দুইটি সফটওয়্যার হলো বিজয় কিবোর্ড এবং অভ্র।
অভ্র বাংলা লেখার জন্য বর্তমানে খুব জনপ্রিয় হলে ও নানাবিধ দিক বিবেচনা করে বিজয়কেই আমি পারফেক্ট বলে মনে করি। আসলে এর অনেক গুলো কারন রয়েছে।
তার মধ্যে অন্যতম একটি কারন হলো, ভাষা এবং বানানগত দিক বিবেচনা করলে বিজয় কিবোর্ড বরাবরই এগিয়ে থাকবে। কেননা আমরা অভ্র ব্যবহার করি কেবল ইংরেজি উচ্চারনের মাধ্যমে বাংলা টাইপ করার জন্য, যেটাকে সহজ ভাষায় বাংলিশ বলা হয়ে থাকে।
বিজয় দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম
বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম সম্পর্কে বলার আগে বিজয় এর বেসিক কিছু কথা জানা প্রয়োজন। বিজয় সফটওয়্যারটি পেইড হলে ও আমরা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন উপায়ে তা কোন প্রকার অর্থ খরচ না করেই ডাউনলোড করতে পারি। আপনারা এই বিষয়ে ইউটিউবে অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন।
বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম এর ক্ষেত্রে আমরা দুইটি অপশন পেয়ে থাকি। যার একটি Bijoy Classic এবং অন্যটি Unicode.
যারা অফিসিয়াল কাজ করে থাকেন তারা সাধারনত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টাইপ করে তারপর তা প্রিন্ট থেকে শুরু করে নানাবিধ কাজে ব্যবহার করে থাকেন। এর জন্য সাধারনত Ctrl+Alt+B প্রেস করে SutonnyMJ ফন্ট সিলেক্ট করা হয়ে থাকে। শুধু তাই নয় বেশির ভাগ অফিশিয়াল কাজের ক্ষেত্রেও SutonnyMJ ফন্টটি ব্যবহৃত হয়। এটিই হলো বিজয় ক্লাসিক।
এবং আমরা যারা ইন্টারনেটে লেখালেখি করি যেমন ব্লগিং বা অনলাইন মেসেজিং এর ক্ষেত্রে SutonnyMJ ফন্টটি ব্যবহার করি না। আপনি যদি ওয়ার্ড ডকুমেন্টে SutonnyMJ ফন্টের মাধ্যমে বাংলা টাইপ করে পরে তা কপি করে অনলাইন কোন প্লাটফর্মে নিয়ে পেষ্ট করেন তাহলে আপনি ফন্ট ইরোর সমস্যায় পড়বেন। তাই এই সমস্যা এড়াতে আপনাকে Ctrl+Alt+V প্রেস করে Nirmala UI ফন্ট সিলেক্ট করে টাইপ করতে হবে। Nirmala UI ফন্টের মাধ্যমে আপনি অফলাইন বা অনলাইন যে কোন স্থানে সাবলীল ভাবে লিখতে পারবেন। এই পদ্ধতির নাম ইউনিকোড।
আরো পড়ুন –
সুতরাং মনে রাখবেন
- Ctrl+Alt+B = SutonnyMJ – বিজয় ক্লাসিক
- Ctrl+Alt+V = Nirmala UI – ইউনিকোড
- এবং পুনরায় ইংরেজি ফন্টে ফেরত যেতে কমান্ডটি আবার দিন। যেমন, SutonnyMJ হলে Ctrl+Alt+B এবং Nirmala UI হলে Ctrl+Alt+V
বাংলা লেখার নিয়ম – স্বরবর্ণ
- অ = Shift+F
- আ = G+F
- ই = G+D
- ঈ = G+(Shift+D)
- উ = G+S
- ঊ = G+(Shift+S)
- ঋ = G+A
- এ = G+C
- ঐ = G+(Shift+C)
- ও = X
- ঔ = G+(Shift+X)
বাংলা লেখার নিয়ম – ব্যঞ্জনবর্ণ
- ক = J
- খ = Shift+J
- গ = O
- ঘ = Shift+O
- ঙ = Q
- চ = Y
- ছ = Shift+Y
- জ = U
- ঝ = Shift+U
- ঞ = Shift+I
- ট = T
- ঠ = Shift+T
- ড = E
- ঢ = Shift+E
- ণ = Shift+B
- ত = K
- থ = Shift+K
- দ = L
- ধ = Shift+L
- ন = B
- প = R
- ফ = Shift+R
- ব = H
- ভ = Shift+H
- ম = M
- য = W
- র = V
- ল = Shift+V
- শ = Shift+M
- ষ = Shift+N
- স = N
- হ = I
- ঢ় = P
- য় = Shift+W
- ৎ = \
- ং= Shift+Q
- ঃ=Shift + \
- ঁ= Shift+7
বাংলায় কার এবং ফলা যুক্ত করার নিয়ম
ফলা যুক্ত করার সুবিধার্থে ব এর সহিত মিলিয়ে লেখা হলো –
- বা= F
- বি= D
- বী= Shift+D
- বু= S
- বূ= Shift+S
- বৃ= A
- র্ব= Shift+A
- বে= C
- বৈ= Shift+C
- বৗ= Shift+X
- ব্= G
- ব্র= Z
- ব্য= Shift+Z
- ।= Shift+G
বাংলা যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম – বিজয় কিবোর্ড যুক্তাক্ষর
- ক্ত (ক+ত) = J+G+k
- ক্ষ (ক+ষ) = J+G+(Shift+N)
- হ্ম (হ+ম) = I+G+M
- ক্ষ্ম (ক+ষ+ম) = J+G+(Shift+N)+G+M
- জ্ঞ (জ+ঞ) = U+G+(Shift+I)
- ঞ্জ (ঞ + জ) = (Shift+I)+G+U
- ঞ্চ (ঞ + চ) = (Shift+I)+G+Y
- ব্ব (ব+ব) = H+G+H
- ল্ল (ল+ল) = (Shift+V)+G+(Shift+V)
- ত্ত (ত+ত) = K+G+K
- ত্র (ত+র) = k+Z
- হৃ (হ+ ঋ) = I+A
- ক্র (ক+র) = J+Z
- ন্ত্র (ন+ত+র) = B+G+K+Z
- দ্ধ (দ+ধ) = L+G+(Shift+L)
- দ্ভ (দ+ভ) = L+G+(Shift+H)
- ক্স (ক+স) = J+G+N
- ক্ম (ক+ম) = J+G+M
- ক্ল (ক+ল) = J+G+(Shift+V)
- ঙ্গ (ঙ+গ) = Q+G+O
- চ্ছ (চ+ছ) = Y+G+(Shift+Y)
- ক্ক (ক+ক) = J+G+J
- গ্ধ (গ+ধ) = O+G+(Shift+L)
- গ্ম (গ+ম) = O+G+M
- গ্র (গ+ র-ফলা) = O+Z
- গ্ল (গ+ল) = O+G+(Shift+V)
- গ্রু (গ+র+ু) = O+Z+S
- ঙ্ক (ঙ+ক) = Q+G+J
- ঙ্খ (ঙ+খ) = Q+G+(Shift+J)
- জ্জ (জ+জ) = U+G+U
- দ্ম (দ+ম) = L+G+M
- জ্জ্ব (জ+জ+ব) = U+G+(Shift+I)
- ট্ট (ট+ট) = T+G+T
- ন্ঠ (ন+ঠ) = (Shift+B)+G+(Shift+T)
- ত্থ (ত+থ) = K+G+(Shift+K)
- ত্ত্ব (ত+ত+ব) = K+G+K+G+H
- র্ম = M+(Shift+A)
- র্ধ্ব = L+G+H+(Shift+A)
- ত্ম (ত+ম) = K+G+M
- ত্রু (ত+র-ফলা+ু) = K+Z+S
- দ্রু (দ+র+ু) = L+Z+S
- ধ্রু (ধ+র-ফলা+ু) = (Shift+L)+Z+S
- ন্থ (ন+হ) = B+G+(Shift+K)
- ন্ব (ন+ব) = B+G+H
- ন্ম (ন+ম) = B+G+M
- ন্ট্রা (ন+ট+র+া) = B+G+T+Z+F
- ন্ড্রু (ন+ড+র+ু) = B+G+K+Z
- ন্দ্র (ন+দ+র-ফলা) = B+G+L+Z
- ন্ধ (ন+ধ) = B+(Shift+L)
- ব্ধ (ব+ধ) = H+G+(Shift+L)
- ভ্র (ভ+র) = (Shift+H)+Z
- ভ্রু (ভ+র+ু) = (Shift+H)+Z+(Shift+S)
- ম্ন (ম+ন) = M+G+B
- ল্কা (ল+ক+া) = V+G+J+F
- শ্ম (শ+ম) = (Shift+M)+G+M
- ষ্ক (ষ+ক) = (Shift+N)+G+J
- ষ্ঠ (ষ+ঠ) = (Shift+N)+G+(Shift+T)
- ষ্প (ষ+প) = (Shift+N)+G+R
- ষ্ফ (ষ+ফ) = (Shift+N)+G+(Shift+R)
- ষ্ট্র (ষ+ট+র-ফলা) = (Shift+N)+G+T+Z
- ষ্ণ (ষ+ণ) = (Shift+N)+G+(Shift+B)
- ষ্ম (ষ+ম) = (Shift+N)+G+M
- স্থ (স+হ) = N+G+(Shift+K)
- স্ত্র (স+ত+র) = N+G+K+Z
- স্ক্রু (স+ক+র+ু) = N+G+J+Z+S
- স্ক্র (স+ক+র) = N+G+J+Z
- স্প্ল (স+প+ল) = N+G+R+G+(Shift+V)
- হ্ন (হ+ন) = I+G+B
- স্ফ (স+ফ) = N+G+(Shift+R)
- চ্ছ্ব (চ+ছ+ব) = Y+G+(Shift+Y)+G+H
- হ্ব (হ+ব) = I+G+H
- ঙ্গ = Q+G+O
- শ্ব = (Shift+M)+G+H
- ঞ্ছ = (Shift+I)+(Shift+Y) = অবাঞ্ছিত
আসলে যুক্তবর্ন এভাবে লিখতে থাকলে প্রচুর লেখা যায়। উপরের অতি গুরুত্বপূর্ন এবং দরকারী যুক্তবর্ন গুলো দেখানো হয়েছে। এগুলো চেষ্টা করলেই আশা করি আপনি বাকি যুক্তবর্ন গুলো লিখতে পারবেন। তবে মূল বিষয় হলো কোন যুক্তবর্ন গুলো কোন কোন বর্ন দিয়ে গঠিত হয় সেটা যদি আপনি আয়ত্ব করতে পারেন তাহলে এটি আপনার কাছে খুব সহজ হয়ে যাবে।
উদাহরন স্বরুপ, যেমন ক্ত যুক্তবর্ন টি “ক” এবং ”ত” দ্বারা গঠিত হয়েছে। সুতরাং ক্ত লিখতে আপনাকে ”ক” এবং ”ত” এর ব্যবহার করতে হবে।
বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম এ কিছু গুরুত্বপূর্ন কথা –
বাংলা টাইপিং দ্রুত করার নিয়ম
বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু কথা বলা প্রয়োজন। আমরা অনেকে কিভাবে সহজ পদ্ধতিতে এবং খুব দ্রুত বাংলা টাইপ শেখা যায় সেই বিষয়ে জানতে চাই।
আরো পড়ুন
আসলে বাংলা বা ইংরেজি টাইপ দ্রুত শেখার জন্য কোন বিশেষ পদ্ধতি নেই। বাংলা হোক কিংবা ইংরেজি যে কোন টাইপের কাজ দ্রুত করার জন্য আপনাকে ধৈর্য্য নিয়ে প্রাক্টিস করতে হবে।
তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন কিবোর্ডের কোন বাটনে কোন অক্ষর রয়েছে সেটা আগে মুখস্ত করে তারপর টাইপ করা শুরু করবেন তাহলেও আপনার ধারনা ভুল। কেননা আপনি কখনই বিজয় কি-বোর্ড লে আউট মুখস্ত করে মনে রাখতে পারবেন না।
তবে টাইপ দ্রুত করার জন্য একটি মাত্র কথা বলা যেতে পারে সেটা হলো, বাংলা টাইপ করার পূর্বে আপনাকে ইংরেজিতে মোটামুটি টাইপ করা শিখতে হবে। অর্থাৎ কম করে হলে ও আপনাকে ইংরেজি কি বোর্ড লে আউট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। তা না হলে আপনার বাংলা টাইপ শেখার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। বিশেষ করে কোন বাটনে কোন অক্ষর আছে সেটা মনে রাখা কষ্টকর হয়ে পড়বে।
কোন অঙ্গুল কোন বাটনের উপর রাখবেন?
বাংলা লেখার নিয়ম সম্পর্কে বলতে গেলে আরো একটি কথা না বললেই নয়। দেখুন আগেই বলেছি বাংলা টাইপিং শেখার আগে আপনাকে ইংরেজি কি বোর্ড লে আউট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। বিভিন্ন ব্লগে বা ইউটিউব চ্যানেলে আপনি এই বিষয়ে অনেক আর্টিকেল এবং ভিডিও পেয়ে যাবেন।
অনুগ্রহ করে কারো কোন কথায় কান না দিয়ে আপনার ইংরেজি টাইপের লে আউট অনুযায়ী বাংলার জন্য আঙ্গুলের পজিশন গুলো ঠিক করে নিন।
দেখুন, ইংরেজি টাইপ শিখতে গেলেই হাতের আঙ্গুলের পজিশনের মূল থিওরি টা পাওয়া যায় আর সেটা হলো, দু্ই হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুল দুইটি Space Bar এ, বাম হাতের তর্জনী F এর উপর এবং ডান হাতের তর্জনী J বাটনের উপর রেখে বাকি আঙ্গুল গুলোর পজিশন ঠিক করা হয়। ঠিক একই ভাবে এই বেসিক থিওরির উপর ভিত্তি করে আপনার নিজের মতন করে বাংলার জন্য আপনার আঙ্গুলের পজিশন গুলো ঠিক করে নিন।
=শেষ কথা=
বেশি না, নিয়ম অনুযায়ী মাত্র ৬-৭ দিন অর্থাৎ মোটামুটি ১ সপ্তাহ প্রাক্টিস করলেই আপনার বিজয় কি বোর্ড লে আউট সম্পর্কে যথেষ্ট ধারনা হয়ে যাবে। এর পর পুরোটাই আপনার প্রাক্টিসের উপর নির্ভর করবে।
আশা করি বাংলা লেখার নিয়ম সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা দিতে পেরেছি। পরবর্তী আর্টিকেলে বাংলা লেখা প্রাক্টিস করার জন্য কয়েকটি সফটওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
লাইক দিয়ে সাথে থাকুন – WeBangla ফেসবুক পেজ।
খুব সুন্দর লিখেছেন। অনেক উপকারী একটি আর্টিকেল।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই,
আশা করি ভালো আছেন, আপনার দেওয়া যুক্তবর্ণ গুলো আমার অনেক ভালো লেগেছে। আমি আপনার থেকে PDF File টা নিতে চাচ্ছি,
আমাকে কি দেওয়া যাবে???
সময়/সুযোগ পেলে আমার কমেন্ট এর উত্তর দিবেন। আশা করি ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ।